প্রশ্ন: গুগল এডসেন্স একাউন্ট ব্যান বা বন্ধ হয়ে গেলে কি করবেন? যদি এক কথায় উত্তর চান, তবে এডসেন্স একাউন্ট বন্ধ হয়ে গেলে কিছুই করার নাই, তবে বন্ধ যাতে না হয় তার জন্য বন্ধ হবার আগে বন্ধ হবার কারনগুলো জানুন আর গুগলের সাথে প্রতারনা থেকে দূরে থাকুন। আমি আজ র্পযন্ত একজন ব্যতীত কারও গল্প শুনি নাই যে তার একাউন্ট বাতিল হবার পর আবার সেই একাউন্ট সচল হয়েছে। তাই যা করার আগেই করুন ... একাউন্ট নিস্ক্রিয় হবার পর শত চেষ্টা করেও লাভ হবে না, বাতিল হয়ে যাওয়া একাউন্ট ফেরত পাবেন না।
আরো দেখুনঃ গুগলের কাছে ৯.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবী ওরাকলের
প্রধান কি কি কারনে একাউন্ট বাতিল হয়?
১. সবচেয়ে বড় কারন হল, ইচ্ছাকৃত অ্যাডে ক্লিক করা। দিনে রাতে হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ টাকার স্বপ্ন নিয়ে একেকজন এডসেন্স একাউন্ট খুলে কিংবা বাস্তবিকতা পুরোপুরি ভিন্ন - আর দশটা পেশার মতো টাকা কামাতে এডসেন্সের জন্যেও প্রচুর পরিশ্রম, ধৈর্য্য আর অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। আর এসবের অভাবে নতুন এডসেন্স পাবলিশাররা সহজের হতাশ হয়ে পড়েন এবং নিজেদের অ্যাডে নিজেরাই ক্লিক করেন কিংবা অন্যদের ক্লিক করতে উৎসাহিত করেন। এ কোনো অবস্থাতেই গ্রহনযোগ্য নয়। কোনো ক্লিক না পেলে ওয়েবসাইট করাই বাদ দেন - তবুও নিজের অ্যাডে ক্লিক করবেন না।
২. অনেক ওয়েবসাইট বলে, তাদের সদস্য হলে নাকি তারা হাজার হাজার ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে পাঠিয়ে দেবে। এধরনের ওয়েবসাইট কিংবা প্রোগ্রামগুলো পুরোপুরি নিষিদ্ধ। এগুলোর মাধ্যমে যদি অবৈধ ক্লিক না পড়ে, তবুও অবৈধভাবে পেজ ইমপ্রেশন সৃষ্টির দায়ে বিনা নোটিসে আপনার একাউন্ট বাতিল হতে পারে। তাই কোনোরুপ কৃত্রিম উপায়ে ভিজিটর বাড়াতে চেষ্টা করবেন না।
৩. এড্যাল সাইট, কাট-কপি-পেষ্ট করা লেখার ওয়েবসাইট (কপিরাইট ভঙ্গ হলে), পাইরেট সফটওয়ার ডাউনলোড, জুয়া কিংবা নিষিদ্ধ ঔষধ কিংবা মাদকদ্রব্য সেবনে উৎসাহিত করে এমন ওয়েবসাইটে অ্যাড বসালে একাউন্ট বাতিল হতে বাধ্য।
৪। অনেকে অ্যাডের পাশে লিখে দেব - "আমাদের সাহায্য করুন", "এই সাইটগুলো ভিজিট করুন", "এখানে ক্লিক করুন" কিংবা "প্রিয় ওয়েবসাইট" - এগুলো পাঠককে অ্যাডে ক্লিক করতে উৎসাহিত করারই নামান্তর, এগুলো থেকে বিরত থাকুন।
৫। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি - গুগল নতুন পাবলিশারদের প্রতি খুবই কঠোর। তাই প্রথম অবস্থায় খুবই সর্তক থাকতে হয়। গুগলের সাথে চালাকি করার জন্য আপনি যদি ১০ টা উপায় বের করে থাকেন, তবে আপনাকে ধরার জন্য অনেক আগেই তারা ১০,০০০ টা উপায় বের করে রেখেছে, তাই প্রতারনা করে রেহাই পাবেন না।
আরো দেখুনঃ গুগলের কাছে ৯.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবী ওরাকলের
প্রধান কি কি কারনে একাউন্ট বাতিল হয়?
১. সবচেয়ে বড় কারন হল, ইচ্ছাকৃত অ্যাডে ক্লিক করা। দিনে রাতে হাজার হাজার, লক্ষ লক্ষ টাকার স্বপ্ন নিয়ে একেকজন এডসেন্স একাউন্ট খুলে কিংবা বাস্তবিকতা পুরোপুরি ভিন্ন - আর দশটা পেশার মতো টাকা কামাতে এডসেন্সের জন্যেও প্রচুর পরিশ্রম, ধৈর্য্য আর অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। আর এসবের অভাবে নতুন এডসেন্স পাবলিশাররা সহজের হতাশ হয়ে পড়েন এবং নিজেদের অ্যাডে নিজেরাই ক্লিক করেন কিংবা অন্যদের ক্লিক করতে উৎসাহিত করেন। এ কোনো অবস্থাতেই গ্রহনযোগ্য নয়। কোনো ক্লিক না পেলে ওয়েবসাইট করাই বাদ দেন - তবুও নিজের অ্যাডে ক্লিক করবেন না।
২. অনেক ওয়েবসাইট বলে, তাদের সদস্য হলে নাকি তারা হাজার হাজার ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে পাঠিয়ে দেবে। এধরনের ওয়েবসাইট কিংবা প্রোগ্রামগুলো পুরোপুরি নিষিদ্ধ। এগুলোর মাধ্যমে যদি অবৈধ ক্লিক না পড়ে, তবুও অবৈধভাবে পেজ ইমপ্রেশন সৃষ্টির দায়ে বিনা নোটিসে আপনার একাউন্ট বাতিল হতে পারে। তাই কোনোরুপ কৃত্রিম উপায়ে ভিজিটর বাড়াতে চেষ্টা করবেন না।
৩. এড্যাল সাইট, কাট-কপি-পেষ্ট করা লেখার ওয়েবসাইট (কপিরাইট ভঙ্গ হলে), পাইরেট সফটওয়ার ডাউনলোড, জুয়া কিংবা নিষিদ্ধ ঔষধ কিংবা মাদকদ্রব্য সেবনে উৎসাহিত করে এমন ওয়েবসাইটে অ্যাড বসালে একাউন্ট বাতিল হতে বাধ্য।
৪। অনেকে অ্যাডের পাশে লিখে দেব - "আমাদের সাহায্য করুন", "এই সাইটগুলো ভিজিট করুন", "এখানে ক্লিক করুন" কিংবা "প্রিয় ওয়েবসাইট" - এগুলো পাঠককে অ্যাডে ক্লিক করতে উৎসাহিত করারই নামান্তর, এগুলো থেকে বিরত থাকুন।
৫। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি - গুগল নতুন পাবলিশারদের প্রতি খুবই কঠোর। তাই প্রথম অবস্থায় খুবই সর্তক থাকতে হয়। গুগলের সাথে চালাকি করার জন্য আপনি যদি ১০ টা উপায় বের করে থাকেন, তবে আপনাকে ধরার জন্য অনেক আগেই তারা ১০,০০০ টা উপায় বের করে রেখেছে, তাই প্রতারনা করে রেহাই পাবেন না।
0 comments:
Post a Comment