অ্যাপলের নতুন আইফোন যখন প্রযুক্তি বিশ্বে হইহই ফেলেছে তখন অ্যাপলের প্রতিদ্বন্দ্বী স্যামসাং স্মার্টফোনের জন্য ছয় জিবির র্যাম তৈরির কথা জানিয়েছে। স্মার্টফোন ও ট্যাবে ব্যবহারের উপযোগী বিশ্বের প্রথম ছয় জিবি র্যাম তৈরির কথা জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার এই প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। এ উদ্যোগ সফল হলে হালকা-পাতলা পিসি ও ডিজিটাল যন্ত্রপাতিতেও এর ব্যবহার দেখা যাবে।
স্যামসাং টুমরো ব্লগ পোস্টে এক ব্লগে স্যামসাং জানিয়েছে, ১২ জিবি এলপিডিডিআর৪ তৈরি শুরু করেছে তারা। এটি ২০ ন্যানোমিটার প্রসেস প্রযুক্তির ওপর তৈরি হবে এবং দেড় জিবি পর্যন্ত তথ্য ধারণ করতে পারবে। এ ধরনের দুটি বা চারটি চিপ একত্রে করে মোবাইল যন্ত্রের জন্য ৩ জিবি ও ৬ জিবি র্যাম তৈরি করতে পারবে স্যামসাং।
স্যামসাংয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির ৮জিবি এলপিডিডিআর৪ র্যামের তুলনায় ১২ জিবি র্যাম ৩০ শতাংশ দ্রুতগতির হবে। এ ছাড়াও পিসিতে ব্যবহৃত ডিডিআর ৪ ডিআরএমের তুলনায় এর গতি হবে দ্বিগুণ ও ২০ শতাংশ কম শক্তি খরচ করবে।
৪ জিবি র্যামের স্মার্টফোন এখন বাজার দখল করতে শুরু করেছে। স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস ৬এজ প্লাস, নোট ৫, ওয়ান প্লাসের ওয়ান প্লাস ২ ও আসুসের জেন ফোন ২ তে চার জিবি র্যাম রয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ছয় জিবি র্যামের স্মার্টফোন বাজারে দেখা যেতে পারে।
স্যামসাং টুমরো ব্লগ পোস্টে এক ব্লগে স্যামসাং জানিয়েছে, ১২ জিবি এলপিডিডিআর৪ তৈরি শুরু করেছে তারা। এটি ২০ ন্যানোমিটার প্রসেস প্রযুক্তির ওপর তৈরি হবে এবং দেড় জিবি পর্যন্ত তথ্য ধারণ করতে পারবে। এ ধরনের দুটি বা চারটি চিপ একত্রে করে মোবাইল যন্ত্রের জন্য ৩ জিবি ও ৬ জিবি র্যাম তৈরি করতে পারবে স্যামসাং।
স্যামসাংয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির ৮জিবি এলপিডিডিআর৪ র্যামের তুলনায় ১২ জিবি র্যাম ৩০ শতাংশ দ্রুতগতির হবে। এ ছাড়াও পিসিতে ব্যবহৃত ডিডিআর ৪ ডিআরএমের তুলনায় এর গতি হবে দ্বিগুণ ও ২০ শতাংশ কম শক্তি খরচ করবে।
৪ জিবি র্যামের স্মার্টফোন এখন বাজার দখল করতে শুরু করেছে। স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি এস ৬এজ প্লাস, নোট ৫, ওয়ান প্লাসের ওয়ান প্লাস ২ ও আসুসের জেন ফোন ২ তে চার জিবি র্যাম রয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ছয় জিবি র্যামের স্মার্টফোন বাজারে দেখা যেতে পারে।
0 comments:
Post a Comment