Sunday, April 17, 2016

যে ৫টি কারণে আপনার ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করা উচিত আপনার

10:29:00 AM

বেশিরভাগ মানুষই ক্লাউড স্টোরেজ থেকে খুব বেশি একটা সুবিধা নেন না। অথচ সার্ভিসগুলোতে গ্রাহকদের জন্য অনেক ধরণের সুবিধা থাকে। আর সুবিধা না গ্রহণ করার তালিকায় যদি আপনি থাকেন তবে এই প্রতিবেদনটি আপনাকে ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের সুবিধাগুলো বলবে।
যে ৫টি কারণে ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করা উচিত আপনার Why You Use Cloud Storage  5 reasons that you should use cloud storage
Cloud Storage

ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিসগুলো এখন ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স থেকে শুরু করে মাইক্রোসফটের ওয়ানড্রাইভসহ অনলাইনে এখন প্রচুর ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এসব ক্লাউড স্টোরেজে নিজের প্রয়োজনীয় তথ্যাদি স্টোর করে রাখতে পারবেন আপনি।

তবে এটি এতোটা জনপ্রিয় হওয়া সত্ত্বেও বেশিরভাগ মানুষই ক্লাউড স্টোরেজ থেকে খুব বেশি একটা সুবিধা নেন না। অথচ সার্ভিসগুলোতে গ্রাহকদের জন্য অনেক ধরণের সুবিধা থাকে। আর সুবিধা না গ্রহণ করার তালিকায় যদি আপনি থাকেন তবে এই প্রতিবেদনটি আপনাকে ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের সুবিধাগুলো বলবে।

১. ফাইলের অস্তিত্বের নিশ্চয়তা ১০০ শতাংশ

আপনি যে ক্লাউড স্টোরেজটিই ব্যবহার করুন না কেন, আপনি একেবারে ঝুট-ঝামেলা ছাড়া নিখাদ কয়েক গিগাবাইটের স্টোরেজ বিনামূল্যে পাবেন। সুতরাং কোন গুরুত্বপূর্ণ ফাইল সহজেই ক্লাউড স্টোরেজে আপলোড করে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন আপনি। কারণ এটি হারানোর ভয় একদমই নেই।

২. কোন কিছু পরিশোধ করার প্রয়োজন নেই

ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিসে পেইড অ্যাকাউন্ট থাকলেও মোটামুটি সবকটিতেই ফ্রি-লেভেল অ্যাকাউন্ট থাকে। এই ফ্রি অ্যকাউন্টে ২-১৫ জিবির মতো ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজ থাকে। সুতরাং কোন ধরণের টাকা ছাড়াই যদি এতোগুলো স্টোরেজ আপনি পান তবে এগুলো ব্যবহার থেকে বঞ্চিত থাকবেন কেন?

৩. যে কোথাও ফাইলগুলো পাওয়া যাবে

ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিসের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো গুরুত্বপূর্ণ ফাইগুলো নিয়ে সবখানে আপনাকে বয়ে বেড়ানো লাগবে না। আপনি শুধু ক্লাউড স্টোরেজে লগইন করে ফাইলগুলো পেয়ে যেতে পারবেন। আর তার জন্য আপনার একটি ওয়েব ব্রাউজার এবং ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে।

৪. ঠিক সময়ে সহযোগিতা

বেশিরভাগ ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিসই সঠিক সময়ে তথ্য দিয়ে আপনাকে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। আপনি শুধুমাত্র একটি ফাইল আপলোড দিয়েই অন্য ইউজারদের ইনভাইট করতে পারেন। অর্থাৎ, ঐ নির্দিষ্ট ফাইল নিয়ে অন্য ইউজারদের ইনভাইটের মাধ্যমে তাদের সাথে কাজ করতে পারবেন আপনি। ফাইলে কোন ধরণের পরিবর্তন হলে সবার কাছে ঐ পরিবর্তনটি সাথে সাথে চলে যাবে।

৫. অ্যাকসেস কন্ট্রোল সেটিংসহ খুব সহজে ফাইল শেয়ারিং

ক্লাউজ স্টোরেজে আপলোড করা ফাইল যেকোন সময় যত খুশি তত ইউজারের সাথে শেয়ার করতে পারবেন আপনি। তাছাড়া কোন ইউজার কী দেখবে, এডিট করবে বা ডাউনলোড করবে তাও ঠিক করতে পারবেন আপনি।

Written by

I am Akil Ashraful. Born in Palash, Narsingdi. I am a blogger, Web designer and also a logo designer.

0 comments:

Post a Comment

 

© 2017 TECHDVICE. All rights resevered.

Back To Top