গত ২-৩ বছরে মোবাইল নির্মাতা কোম্পানিগুলোর ভেতর কুইক চার্জিং প্রযুক্তি নিয়ে বেশ ভালো প্রতিযোগিতা চলে আসছে। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কুইক চার্জিং প্রযুক্তি আবিস্কার করছে বিভিন্ন কোম্পানি এবং সেগুলোকে বিভিন্ন আঙ্গিকে নিয়ে আসছে বাজারে। অপ্পো (OPPO) নামের এক মোবাইল নির্মাতা কোম্পানি ২০১৪ সালে ভুক (VOOC) নামক এক প্রযুক্তি নিয়ে আসে। যেটি অপ্পো এর নিজেদের প্রযুক্তি। ভুক প্রযুক্তিতে ৩০ মিনিটে একটি ৩,০০০ এমএএইচ ব্যাটারি ৭০%-৭৫% চার্জ করা সম্ভব । এরপর অপ্প যতোগুলো ফোন বাজারে রিলিজ করেছিলো প্রায় সব ফোন গুলোতেই ভুক প্রযুক্তির ব্যবহার করতে দেখা গিয়েছিলো।
আরো দেখুনঃ কুইক চার্জিং প্রযুক্তির কি এবং এর বিবর্তন !
কুইক চার্জিং প্রযুক্তির কথা বলতে গেলে বলতে হয় কোয়ালকম এর কুইক চার্জ ১.০, কুইক চার্জ ২.০ এবং কুইক চার্জ ৩.০ এর কথা। কুইক চার্জ ৩.০ বর্তমানে সর্বশেষ প্রযুক্তি কোয়ালকম এর পক্ষ থেকে। আমি এ নিয়ে আমার আরেকটি পোস্টে আলোচনা করেছিলাম। এখন মজার ব্যাপার হচ্ছে ২-৩ দিন আগে অপ্পো কোম্পানিটি তার ভুক নামক প্রযুক্তিটিকে সুপার ভুক (SUPER VOOC) নামে নতুন করে রিলিজ করেছে। যার মাধ্যমে কিনা একটি ২,৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি মাত্র ১৫ মিনিটে ফুল চার্জ করা সম্ভব হবে। চমৎকার ব্যাপার না? হাঁ, অবশ্যই। শুধু তাই না অপ্পো থেকে বলা হয়েছে আপনি যদি আপনার ফোনটিকে শুধু ৫ মিনিট চার্জ করেন তবে তা ৪৫% চার্জ হয়ে যাবে।
আরো দেখুনঃ অ্যাপলের ম্যাকবুকে থাকবেনা কিবোর্ড !
এখন আপনারা তো জানেনই যে কুইক চার্জিং প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে ? অর্থাৎ যদি কোয়ালকম এর প্রযুক্তির দিকে তাকানো হয় তবে দেখতে পাওয়া যায় যে, এই প্রযুক্তিতে আউটপুট পাওয়ার কম বেশি হতে থাকে। কখনো ৫ ভোল্ট তো আবার কখনো ৯ ভোল্ট। কিন্তু সুপার ভুক প্রযুক্তি সম্পূর্ণ আলদা ধারণা ব্যবহার করেছে। সুপার ভুক প্রযুক্তিতে ভোল্টেজ বা কারেন্ট কম বেশি হবে না। এটি শুধু মাত্র ৫ ভোল্ট এই কাজ করে। দেখুন শুধু ৫ ভোল্ট এ কাজ করার জন্য একে কারেন্ট কমবেশি করতে হয় না। এবং এই অপরিবর্তনীয় ভোল্টেজ নিয়ে সুপার ভুক প্রযুক্তিতে এরা দ্রুত ব্যাটারি চার্জ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছে।
এই বছরে অপ্পো এর নতুন ফোন গুলোর সাথে সুপার ভুক প্রযুক্তি দেখতে পাওয়া যাবে। এটি নিস্যন্দে চমৎকার একটি প্রযুক্তি। আপনি চিন্তা করতে পারছেন, মাত্র ১৫ মিনিটে স্মার্টফোন ব্যাটারি ফুল চার্জ হয়ে যাবে? এ প্রযুক্তি নিয়ে কিছু ধারণা পরিষ্কার করা দরকার। চলুন আলোচনা করি।
আরো দেখুনঃ কুইক চার্জিং প্রযুক্তির কি এবং এর বিবর্তন !
VOOC Flash Charge vs Qualcomm Quick Charge |
কুইক চার্জিং প্রযুক্তির কথা বলতে গেলে বলতে হয় কোয়ালকম এর কুইক চার্জ ১.০, কুইক চার্জ ২.০ এবং কুইক চার্জ ৩.০ এর কথা। কুইক চার্জ ৩.০ বর্তমানে সর্বশেষ প্রযুক্তি কোয়ালকম এর পক্ষ থেকে। আমি এ নিয়ে আমার আরেকটি পোস্টে আলোচনা করেছিলাম। এখন মজার ব্যাপার হচ্ছে ২-৩ দিন আগে অপ্পো কোম্পানিটি তার ভুক নামক প্রযুক্তিটিকে সুপার ভুক (SUPER VOOC) নামে নতুন করে রিলিজ করেছে। যার মাধ্যমে কিনা একটি ২,৫০০ এমএএইচ ব্যাটারি মাত্র ১৫ মিনিটে ফুল চার্জ করা সম্ভব হবে। চমৎকার ব্যাপার না? হাঁ, অবশ্যই। শুধু তাই না অপ্পো থেকে বলা হয়েছে আপনি যদি আপনার ফোনটিকে শুধু ৫ মিনিট চার্জ করেন তবে তা ৪৫% চার্জ হয়ে যাবে।
আরো দেখুনঃ অ্যাপলের ম্যাকবুকে থাকবেনা কিবোর্ড !
এখন আপনারা তো জানেনই যে কুইক চার্জিং প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে ? অর্থাৎ যদি কোয়ালকম এর প্রযুক্তির দিকে তাকানো হয় তবে দেখতে পাওয়া যায় যে, এই প্রযুক্তিতে আউটপুট পাওয়ার কম বেশি হতে থাকে। কখনো ৫ ভোল্ট তো আবার কখনো ৯ ভোল্ট। কিন্তু সুপার ভুক প্রযুক্তি সম্পূর্ণ আলদা ধারণা ব্যবহার করেছে। সুপার ভুক প্রযুক্তিতে ভোল্টেজ বা কারেন্ট কম বেশি হবে না। এটি শুধু মাত্র ৫ ভোল্ট এই কাজ করে। দেখুন শুধু ৫ ভোল্ট এ কাজ করার জন্য একে কারেন্ট কমবেশি করতে হয় না। এবং এই অপরিবর্তনীয় ভোল্টেজ নিয়ে সুপার ভুক প্রযুক্তিতে এরা দ্রুত ব্যাটারি চার্জ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছে।
এই বছরে অপ্পো এর নতুন ফোন গুলোর সাথে সুপার ভুক প্রযুক্তি দেখতে পাওয়া যাবে। এটি নিস্যন্দে চমৎকার একটি প্রযুক্তি। আপনি চিন্তা করতে পারছেন, মাত্র ১৫ মিনিটে স্মার্টফোন ব্যাটারি ফুল চার্জ হয়ে যাবে? এ প্রযুক্তি নিয়ে কিছু ধারণা পরিষ্কার করা দরকার। চলুন আলোচনা করি।
0 comments:
Post a Comment