Showing posts with label টিউটোরিয়াল. Show all posts
Showing posts with label টিউটোরিয়াল. Show all posts

Sunday, May 22, 2016

ক্যাপস লক বিড়ম্বনার সমাধান ।

আপনারা যারা উইন্ডোজ ব্যবহার করে থাকেন তারা টাইপ করার সময় ক্যাপস লক বিরক্তিতে নিশ্চয়ই একবার হলেও পড়েছেন? হ্যাঁ, এই সমস্যাটি বেশি হয় পাসওয়ার্ড  ক্ষেত্রে। যাই হোক, এই ক্যাপস লক সমস্যার সমাধান কিন্তু উইন্ডোজের মধ্যেই দেয়া আছে যা শুধুমাত্র আমাদের ইনাবল করে নিতে হবে। আজকের টিউটোরিয়ালটিতে আমরা ক্যাপস লক বিড়ম্বনা থেকে বাঁচার উপায়-ই জানতে চেষ্টা করব।

আরো দেখুনঃআপনার ফোনের স্ক্র্যাচ দূর করুন

ক্যাপস লক বিড়ম্বনা থেকে বাঁচার উপায়

আজকের এই টিউটোরিয়ালটির ফলে এরপর যখনই আমরা ভুলক্রমে বা ইচ্ছাকৃত ভাবেও ক্যাপস লক বাটনটি অন করব তখনই একটা বিপ শুনতে পাবো যার মাধ্যমে দরকার না হলে আমরা তখনই সেটা বন্ধ করে দিতে পারব এবং ফলে ক্যাপস লক বিড়ম্বনায় অন্তত আর আমাদের পড়তে হবেনা বলেই আমার বিশ্বাস। চলুন, তাহলে দেখে নেয়া যাক কীভাবে এই টগলটি ইনাবল করতে হবে।


উইন্ডোজ ১০ এর জন্য 

Start>Settings থেকে Settings মেনু খুলুন।
Ease of Access সিলেক্ট করুন। 
Keyboard অপশনটি সিলেক্ট করুন। 
Toggle Keys এর নিচে থাকা বাটনটি ইনাবল করে দিন। 
 
 
বুঝতে সমস্যা হলে উপরের ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন। 


উইন্ডোজ ৮ এবং ৮.১ এর জন্য 

Windows Key + C চেপে ধরে চার্মস বার ওপেন করুন এবং সেখান থেকে Settings এ যান। 
Change PC Settings সিলেক্ট করুন। 
Ease of Access সিলেক্ট করুন। 
Keyboard অপশনটি সিলেক্ট করুন। 
Toggle Keys অপশনটি ইনাবল করে দিন।  
 


বুঝতে সমস্যা হলে নিচের ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন। 

Friday, April 22, 2016

গেম খেলার জন্য সেরা ৩টি স্মার্টফোন

একটা সময় ফোন কথা বলার জন্য ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে কিন্তু স্মার্টফোনগুলো শুধুমাত্র কথা বলার জন্য বা যোগাযোগ করার জন্য ব্যবহার করা হয়না। বরং, স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অনেক বড় একটা অংশই বর্তমানে স্মার্টফোনে গেম খেলে থাকেন। স্মার্টফোনে এই গেম খেলার হার এতটাই বেশি যে যদি কোন সার্ভে করা যায় তবে হয়ত গেম খেলার ডিভাইসের তুলনায় কম্পিউটার হেরে যাবে স্মার্টফোনের তুলনায়। যাই হোক, যেহেতু মোবাইল প্ল্যাটফর্মে বর্তমানে গেম খুব বেশি জনপ্রিয়তা পেয়ে গিয়েছে তাই আজকে আমি বর্তমানের প্রযুক্তি বাজারে থাকা সেরা কিছু গেমিং স্মার্টফোন নিয়ে লেখার চেষ্টা করব। আশা করি যারা গেম খেলাকে মাথায় রেখে বা প্রায়োরিটিত শীর্ষে রেখে পরবর্তি সেরা গেমিং ডিভাইসটি কিনতে চাচ্ছেন তাদের কিছুটা হলেও কাজে আসবে এই লেখাটি। চলুন তাহলে, শুরু করা যাক।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এজ 

বর্তমানে প্রযুক্তি বাজারে যে সকল শক্তিশালী অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন রয়েছে সেগুলোর মধ্যে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এজ ডিভাইসটি রয়েছে তালিকার শীর্ষে। ডিভাইসটিতে যুক্ত করা হয়েছে সর্বাধুনিক স্ন্যাপড্রাগন ৮২০ প্রসেসর, অড্রিনো ৫৩০ জিপিইউ এবং ৪ গিগাবাইট র‍্যাম। এখনকার সব গেমতো ডিভাইসটিতে হাই গ্রাফিক্স সেটিংসে খেলা যাবেই, বলা চলে ভবিষ্যতের হাই কোয়ালিটি গেমগুলোও ডিভাইসটিতে সহজেই খেলা যাবে।
২০১৬ সালের এই স্যামসাং ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসটির মূল্য নিঃসন্দেহে কিছুটা বেশি কিন্তু আপনাকে এই ডিভাইসটি দিতে পারে সর্বোচ্চ স্মার্টফোন গেমিং এক্সপেরিয়েন্স। আগামী দুই বছরের টপ-লেভেল পারফর্মেন্সের স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে এটি অবশ্যই থাকবে।
Best Phone For Playing Games SAMSUNG Galaxy S7 Edge স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৭ এজ গেম খেলার জন্য সেরা ৩টি স্মার্টফোন
SAMSUNG Galaxy S7 Edge
ডিভাইসটির স্ক্রিনে কোন ব্যাজেল না থাকায় গেমিং এক্সপেরিয়েন্স আরও বৃদ্ধি পাবে খুব সহজেই! সেরা লুকের স্মার্টফোনটিতে সেরা সব কম্পোনেন্ট যুক্ত করার ফলে যদি এই ডিভাইসটিকে ডেডিকেটেড পোর্টেবল গেমিং ডিভাইসের সাথে তুলনা করা হয় তবুও খুব বাড়িয়ে বলা হবেনা আমার মতে।

Best Phone For Playing Games SAMSUNG Galaxy S7 Edge স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৭ এজ গেম খেলার জন্য সেরা ৩টি স্মার্টফোন
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৭ এজ
ডিভাইসটিতে রয়েছে একটি গেম লঞ্চার ফিচার যা আপাতত অন্য কোন ডিভাইসে পাওয়া যাবেনা। ফিচারটি অনেকটাই গেমিং সেন্টারের মত কাজ করবে যার মাধ্যমে আপনি আপনার গেমগুলোকে স্টোর এবং ক্যাটাগরাইজ করতে পারবেন। এতে আরও রয়েছে ফ্লটিং বাটন অ্যারেজমেন্ট যা গেম টুল নামেও পরিচিত যার সাহায্যে আপনি আপনার গেমপ্লে রেকর্ড করতে পারবেন খুব সহজেই।

এছাড়াও এই ডিভাইসটিতে সর্বপ্রথম ব্যবহার করা হয়েছে ভালকান এপিআই যাকে বর্তমানে মোবাইল গেমিং এর ভবিষ্যৎ হিসেবেই ধরা হচ্ছে।


নেক্সাস ৬পি 

 নেক্সাস ৬পি ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে গতবছরের স্ন্যাপড্রাগন ৮১০ প্রসেসর এবং অড্রিনো ৪৩০ জিপিইউ। মাল্টি-টাস্ক এবং ল্যাগ ফ্রি গেমিং এক্সপেরিয়েন্সের জন্য এতে রয়েছে ৩ গিগাবাইট র‍্যাম। শুধু তাই নয়, ডিভাইসটিতে রয়েছে ৫.৭ ইঞ্চি আকারের একটি অ্যামোলেড স্ক্রিন যা ডিভাইসটিকে করে তুলেছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়।

Best Phone For Playing Games Huawei Google Nexus 6P Gaming গেম খেলার জন্য সেরা ৩টি স্মার্টফোন হুয়ায়েই গুগল নেক্সাস ৬পি
Google Nexus 6P

বর্তমানে আপনাকে একটি নেক্সাস ৬পি ডিভাইসের জন্য খরচ করতে হবে প্রায় ৪৫০ ডলারের মত যা গ্যালাক্সি এস৭ এজ ডিভাইসটি থেকে প্রায় ৩০০ ডলার কম। তবে কম দেখে ভেবে বসবেন না যে এটি গেমিং ইস্যুতে পিছিয়ে পরবে! ডিভাইসটিকে এপর্যন্ত তৈরি নেক্সাস ডিভাইসগুলোর মধ্যে সবচাইতে সেরা নেক্সাস ডিভাইস বলে আখ্যায়িত করা হয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন এই ডিভাইসটিও আপনাকে চমৎকার গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দিতে সক্ষম।

Best Phone For Playing Games Huawei Google Nexus 6P Gaming গেম খেলার জন্য সেরা ৩টি স্মার্টফোন হুয়ায়েই গুগল নেক্সাস ৬পি
হুয়ায়েই গুগল নেক্সাস ৬পি
হার্ডওয়্যার স্পেসিফিকেশনের দিক থেকে নেক্সাস ৬পি ডিভাইসটি পিছিয়ে থাকলেও ডিসপ্লের দিক থেকে এটি এস৭ এজ ডিভাইসটি থেকে কিছুটা এগিয়ে থাকবে। কেননা এতে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যামোলেড প্রযুক্তি; আর অ্যামোলেড প্রযুক্তি মানেই হচ্ছে চমৎকার কালার রি-প্রোডাকশন! পাশাপাশি ৬পি ডিভাইসটির ডিসপ্লের আকার এস৭ এজ থেকে কম হবার পরেও পিপিআই বেশি হওয়ায় কিছুটা ক্রিস্প আউটপুট পাওয়া যাবে নেক্সাসের ৬পি ডিভাইসটি থেকে।


এইচটিসি ১০

আপনি যদি স্মার্টফোনে গেম খেলার সময় জোড়াল শব্দ পছন্দ করে থাকেন তবে এই ডিভাইসটি আপনার জন্য হতে পারে একটি আদর্শ ডিভাইস। প্রতিষ্ঠানটি অনেক আগে থেকেই এর বুমসাউন্ড অডিওর জন্য বেশ প্রশংসা অর্জন করে নিয়েছে এবং এই ফিচারটি নতুন এই ডিভাইসটিতে গেমিং এক্সপেরিয়েন্সকে আরও একধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে।

Best Phone For Playing Games HTC 10 গেম খেলার জন্য সেরা স্মার্টফোন এইচটিসি ১০
HTC 10
যাই হোক, স্পীকার চমৎকার শব্দের মাধ্যমে অন্যরকম আবহ তৈরি করলেও ডিভাইসটির মূল আকর্ষণ কিন্তু এখনও বাকিই আছে! ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮২০ প্রসেসর, অড্রিনো ৫৪০ জিপিইউ এবং ৪ গিগাবাইট র‍্যাম। বুঝতেই পারছেন, স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এজ এর সাথে সমানে সমানে টক্কর দিতে সক্ষম এইচটিসির এই ডিভাইসটি।
Best Phone For Playing Games HTC 10 গেম খেলার জন্য সেরা স্মার্টফোন এইচটিসি ১০ মডার্ন কম্বাট ৫
এইচটিসি ১০
এই ছিল আমার আজকের সেরা গেমিং স্মার্টফোনের তালিকায়! লিখতে লিখতে খেয়াল হল যে তালিকার সবগুলো ডিভাইসই ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস তাই চিন্তা করছি এরপর মিড-রেঞ্জের মধ্যে কিছু সেরা গেমিং ডিভাইস নিয়ে পোস্ট করব ।

Thursday, April 7, 2016

আপনার ফোনের স্ক্র্যাচ দূর করুন

নানা কারনে আমাদের ফোনে বিশেষ করে ফোনের স্ক্রিনে স্ক্র্যাচ পড়তে পারে। আমাদের পকেটে ফোনের পাশাপাশি আরও নানা কিছু থাকতে পারে। মূলত সেগুলোর সংস্পর্শে এসে ঘটতে পারে বিপত্তি। তবে একবার স্ক্র্যাচ পড়ে গেলে আর কিছু করার থাকে না। অনেকেই নানা উপায়ে স্ক্র্যাচ দূর করার চেষ্টা করে থাকেন, কিন্তু সেক্ষেত্রে দেখা যায় স্ক্র্যাচ যাওয়ার পরিবর্তে আরও স্ক্র্যাচ তৈরি হয়।

আরো দেখুনঃ ডিলিট করা ছবি ফিরে পাওয়ার উপায়

আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে হাতের কাছে থাকা বিভিন্ন কিছু ব্যবহার করে দূর করতে পারবেন আপনার ফোনের স্ক্র্যাচ।

Phone, IPHONE, iPhone 5, iPhone 6, iPhone 7, Latest iPhone's, PHone Scracth, Smartphone Scratch
Phone Scratch
১. টুথপেস্টঃ অনেকের কাছে অবাক লাগলেও ফোনের স্ক্র্যাচ দূর করতে এটি সত্যিই বেশ ভাল কাজ করে।

  • প্রথমে নরম কাপড়ের মাথায় সামান্য একটু টুথপেস্ট নিন।
  • এরপর নরম কাপড়টি আপনার ফোনের স্ক্রিনে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে স্ক্রিন পরিষ্কার করুন যতক্ষণ না দাগ দূর হয়।
  • আরেকটি নরম কাপড় ব্যবহার করে স্ক্রিনে লেগে থাকা টুথপেস্ট পরিষ্কার করে ফেলুন।

২. কার স্ক্র্যাচ রিমুভাল ক্রিমঃ গাড়ির কাঁচের স্ক্র্যাচ দূর করার ক্রিম দিয়েও স্ক্রিনে থাকা স্ক্র্যাচ দূর করা যেতে পারে। Turtle Wax, 3M Scratch & Swirl Remover এক্ষেত্রে ভাল কাজ করে। নরম কাপড় কিংবা তুলায় সামান্য পরিমান নিয়ে সেটি স্ক্রিনে লাগিয়ে তারপর মুছে ফেলুন। দাগ দূর হয়ে যাবে।


৩. বেকিং সোডাঃ আপনার ফোনের স্ক্র্যাচ দূর করতে বেকিং পাউডার ব্যবহার করতে পারেন।

  • একটি বাটিতে ২ ভাগ বেকিং পাউডার এবং ১ ভাগ পানি দিয়ে একটি মিশ্রন তৈরি করুন।
  • মিশ্রণটি যেন পেস্টের মত হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • একটি নরম কাপড় ব্যবহার করে পেস্টটি স্ক্রিনের উপর ঘষুন।
  • এরপর একটি নরম কাপড় ব্যবহার করে স্ক্রিন মুছে ফেলুন।


৪. বেবি পাউডারঃ বেবি পাউডারের সাথে পানি মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং উপরের নিয়মে স্ক্রিনে প্রয়োগ করুন।


৫. ভেজিটেবল অয়েলঃ সামান্য কিংবা লুকানো দাগ দূর করতে এটি বেশ ভাল কাজ করে। এক ফোটা ভেজিটেবল অয়েল আপনার স্ক্রিনে নিয়ে ভালো করে ঘষে দাগ দূর করতে পারেন।


এতক্ষন আপনাদের দেখানো হল কিভাবে ফোনের স্ক্রিনে থাকা স্ক্র্যাচ দূর করবেন। এবার আপনাদের সামনে তুলে ধরা হবে, কিভাবে এবং কি দিয়ে পরিষ্কার করবেন আপনার ফোন।



নরম এবং মাইক্রোফাইবার কাপড়

Phone, IPHONE, iPhone 5, iPhone 6, iPhone 7, Latest iPhone's, PHone Scracth, Smartphone Scratch, Microfiber Cloth
Microfiber Cloth
আপনার ফোনের স্ক্র্যাচ দূর করুন

সাধারনত চশমা কিংবা সানগ্লাসের সাথে এই ধরনের কাপড় পাওয়া জায়। এছাড়া বর্তমানে স্মার্টফোনের স্ক্রিন প্রটেক্টরের সাথেও এই ধরনের কাপড় দেওয়া হয়। এর সাহায্যে আপনি একই সাথে ফোনের স্ক্রিন এবং অন্যান্য অংশ থেকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট কিংবা অন্যান্য দাগসহ যেকোন কিছু পরিষ্কার করতে পারবেন।


কটন বাড

Cotton Bud, Phone, IPHONE, iPhone 5, iPhone 6, iPhone 7, Latest iPhone's, PHone Scracth, Smartphone Scratch, Microfiber Cloth
Cotton Bud
আপনার ফোনের স্ক্র্যাচ দূর করুন

কিছু ক্ষেত্রে এটি মাইক্রোফাইবার কাপড়ের থেকে বেশ ভাল কাজ করে। বিভিন্ন ধরনের দাগ দূর করতে ব্যবহার করতে পারেন এটি। এর সাহায্যে ফোনের বিভিন্ন কোনায় থাকা দাগ বেশ সহজেই দূর করা সম্ভব।


ডিস্টিলড ওয়াটার এবং সাদা ভিনেগার

Distilled Water and White Vinegar, Cotton Bud, Phone, IPHONE, iPhone 5, iPhone 6, iPhone 7, Latest iPhone's, PHone Scracth, Smartphone Scratch, Microfiber Cloth
Distilled Water and White Vinegar

আপনার ফোনের স্ক্র্যাচ দূর করুন

ডিস্টিলড ওয়াটার এবং পানির মিশ্রনের সাহায্যে ফোন পরিষ্কার করার পাশাপাশি একে জীবাণুমুক্ত করা সম্ভব।

  • প্রথমেই ৫০ ভাগ ডিস্টিলড ওয়াটার এবং ৫০ ভাগ সাদা ভিনেগার নিয়ে একটি মিশ্রন তৈরি করতে হবে। এরপর এক টুকরা নরম মাইক্রোফাইবার দিয়ে তৈরি কাপড় নিয়ে সেটি মিশ্রনে ভিজিয়ে নিতে হবে।
  • এরপর সেই ভিজানো কাপড়টি দিয়ে আলতোভাবে আপনার ফোন ঘষে পরিষ্কার করতে হবে।


সতর্কতাঃ কোনভাবেই মিশ্রন সরাসরি আপনার ফোনে প্রয়োগ করবেন না।



Tuesday, April 5, 2016

ফটোশপে তৈরী করুন স্টাইলিশ প্রাইসিং টেবিল (টিউটোরিয়াল)

বর্তমানে ডিজাইনের প্রায় সর্বক্ষেত্রেই ফটোশপের সদর্প বিচরণ। তাইতো সারা পৃথিবী জুড়ে প্রতিনিয়ত ফটোশপ দিয়ে তৈরী করা হচ্ছে নান্দনিক সব ডিজাইন। এখন ফটোশপ ব্যবহার করে তৈরী হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনের বিভিন্ন কার্যকরী লেআউটস। এছাড়াও হোস্টিং কোম্পানীগুলির বিভিন্ন প্রাইসিং টেবিল তৈরী করা হচ্ছে ফটোশপের মাধ্যমে। আজ আমরা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে যাচ্ছি এমনই একটি দৃষ্টিনন্দন ফটোশপ প্রাইসিং টেবিল টিউটোরিয়াল। আশা করি এ টিউটোরিয়ালটি অনুসরণ করে একটি প্রাইসিং টেবিল তৈরী করার মাধ্যমে আপনি আপনার ফটোশপ দক্ষতার মাত্রা আরো কয়েকধাপ বাড়িয়ে নিতে পারবেন। তো বন্ধুগণ চলুন দেখে নেওয়া যাক ফটোশপের এ টিউটোরিয়ালটি।
PRICING-TABLE ফটোশপে তৈরী করুন স্টাইলিশ প্রাইসিং টেবিল (টিউটোরিয়াল)

ফাইনাল আউটপুট

ধাপ-১

প্রথমেই 800×600 পিক্সেল সাইজের একটি নতুন ডকুমেন্ট নিন।

ধাপ-২

এবার ব্যাকগ্রাউন্ড হিসাবে আমরা #f7f8eb কালারটি ব্যবহার করব।

ধাপ-৩

এবার psdpfreemium সাইট থেকে চিত্রে উল্লেখিত pattern টি নামিয়ে নিন। এবার এই pattern টি ব্যবহার করার জন্য লেয়ারের উপর ডাবল ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে pattern overlay অপশনটি সিলেক্ট করুন।

ধাপ -৪

এবার নতুন একটি লেয়ার নিন। তারপর আমরা একটি ইফেক্ট দেব। এটি করতে Filter>Noise>Add Noise এ যান।

make-money-468x60-2 

 ধাপ-৫

এখন Layer Panel থেকে এটির Blend Mode সেট করে দিন Screen.


ধাপ-৬

এবার Base আঁকার মাধ্যমে আমরা আমাদের কাজ শুরু করব। প্রথমেই আমরা 10px রেডিয়াস বিশিষ্ট একটি Rounded Rectangle শেপ আঁকব। এবার এটির Fill কালার সেট করুন হালকা blue যেটির কোন stroke থাকবে না।

ধাপ-৭

এবার Layer ‍Style দেওয়ার জন্য লেয়ারের উপর ডাবল ক্লিক করুন। এবার যে অপশন আসবে সেখান থেকে নিচের সেটিংস অনুযায়ী Stroke এবং Inner Glow ইফেক্ট প্রদান করুন।

ধাপ-৮

এখন আমরা আমাদের প্রজেক্টের Titel Bar তৈরী করব। এবার শেপটি Duplicate করুন এবং এটির কালার পরিবর্তন করুন। এবার এটির নিচের অংশে Rectangle শেপ যুক্ত করুন এবং এটির mode সেট করে দিন Subtract. তাহলেই আমরা পেয়ে যাব আমাদের কাঙ্খিত Title Bar.

ধাপ-৯

এবার নিচের চিত্রের সেটিংস অনুযায়ী Layer Style থেকে Stroke, Inner Glow এবং Gradient Overlay ইফেক্ট প্রদান করুন।

ধাপ-১০

এখন আমরা আমাদের প্রাইস টেবিলের Title টি লিখব। এরপর আমরা Drop Shadow ব্যবহার করে টেক্সটির উপর LetterPress Effect প্রদান করব।

ধাপ-১১

এখন আমরা আমাদের প্রাইস ট্যাগে প্রাইস বা মূল্য লিখব। এজন্য আমরা একটু বড় সাইজের টেক্সট ব্যবহার করব। টেক্সটির কালার হিসাবে আমরা Gray কালার ব্যবহার করব। এবার Emboss Effect প্রদানের জন্য Inner Shadow এবং Drop Shadow Effect প্রদান করুন।

ধাপ-১২

এরপর আমরা ট্যাগটির মূল্যের পাশে কারেন্সী লিখব এবং নিচে ছোট অক্ষরে বিল প্রদানের নিয়মাবলী লিখব।

ধাপ-১৩

এবারের টেবিলের নিচের অংশ Duplicate করুন। এবং এটির কালার সেট করুন #f0f0f0. এবার নিচের চিত্র অনুযায়ী নির্ধারিত স্থানে একটি Rectangle এবং একটি Circle আঁকুন। এবং এ দুটি শেপের mode সেট করুন subtract.

ধাপ-১৪

এখন লেয়ার স্টাইল থেকে Stroke, Inner Glow এবং Gradient Overlay Effect গুলি প্রয়োগ করুন।

ধাপ-১৫

এবার ট্যাগটির উপরের অংশে একটি নতুন Layer নেব। তারপর উপরের অংশটি সাদা রংয়ে পূর্ণ করুন। এবার Layer টিকে Clipping Mask এ পরিবর্তিত করতে কীবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+G চাপুন। এবার নতুন লেয়ারটিকে শেপটির নিচে নিয়ে আসুন এবং শ্যাডো তৈরীর জন্য কালো রংয়ে পূর্ণ করে দিন।

ধাপ-১৬

এবার Type Tool টি ব্যবহার করে যাবতীয় feature list লিখুন।


ধাপ-১৭

এখন প্রত্যেকটি লিস্ট আইটেমের মাঝে 1px বিশিষ্ট একটি লাইন টানুন।

ধাপ-১৮

এবার লাইনগুলি সিলেক্টকৃত অবস্থায় Stroke থেকে More Option এ ক্লিক করুন। এবং সেখান থেকে Stroke option পরিবর্তন করে dotted line দিন।

ধাপ-১৯

এখন লাইনের লেয়ারগুলির উপর Layer Mase ইফেক্ট প্রয়োগ করুন এবং এটির ডান ও বাম কোণা কালো রংয়ে পূর্ণ করে দিন।

ধাপ-২০

এবার আমরা প্রাইস ট্যাগটির একটি বাটন তৈরী করব। #a7bed5 কালার ব্যবহার করে আমরা rounded rectangle টুলের সাহায্যে একটি বাটন আঁকব।

ধাপ-২১

এবার Layer style থেকে Stroke, Inner Glow এবং Gradient Overlay ইফেক্টগুলি প্রয়োগ করব।

ধাপ-২২

এখন আমরা বাটনটি Duplicate করব এবং এটিকে অরিজিনাল বাটনের নিচে রাখব। এরপর Duplicate বাটনটিকে কয়েক পিক্সেল নিচে নামিয়ে রাখব।

ধাপ-২৩

আবারও Layer Style এ যাবো এবং Gradient Overlay এর Opacity বাড়িয়ে দেব যেন এটি কালো রং ধারণ করে।
আমরা হাল্কা Shadow ফেলতে Dark Shadow ইফেক্টটি প্রয়োগ করব।
এবার বাটনটি দেখতে নিচের চিত্রের ন্যায় লাগবে।

ধাপ-২৪

এবার আমরা বাটনের উপর SIGN UP টেক্সটটি লিখব। এরপর টেক্সটির উপর letter Press Effect প্রদান করতে Drop Shadow Effect প্রয়োগ করব।

ধাপ-২৫

এবার প্রাইস ট্যাগের সকল লেয়ারকে সিলেক্ট করব এবং কী বোর্ড থেকে Ctrl+G প্রেস করার মাধ্যমে সবগুলি লেয়ারকে একটি গ্রুপ লেয়ারে পরিণত করব। এবার Altr চেপে ধরে গ্রুপ লেয়ারটিকে drag করুন বা টানুন যেন Duplicate প্রাইস ট্যাগ তৈরী হয়।

ধাপ-২৬

এবার ৩ টি ট্যাগ তৈরী হয়েছে। এগুলিতে বিভিন্ন ধরনের প্রাইস প্ল্যান লেখার জন্য আমরা টেক্সটগুলি পরিবর্তন করে লিখব।

ধাপ-২৭

আমরা যেকোন একটি প্রাইসিং প্ল্যানকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করব। এজন্য আমরা মাঝের প্রাইস ট্যাগটি একটু উঁচুতে তুলে দিব তবে খেয়াল রাখব এটির টাইটেল বার যেন অন্য দুটির সঙ্গে একই সমতায় থাকে।

ধাপ-২৮

আমরা প্রাইস ট্যাগগুলির লাইনগুলি একই সমতায় রাখব। এজন্য লাইনগুলি এবং টেক্সটগুলি সিলেক্ট করে পুনরায় সাজাবো।

ধাপ-২৯

এবার টেবিল সাইজে মিল রাখার জন্য বাটনের পজিশন একটু এদিক সেদিক সরিয়ে ঠিক করে নেব।

ধাপ-৩০

এবার মাঝখানের ট্যাগের নিচের অংশ বর্ধিত করব যেন এটি দেখতে লম্বাকৃতির হয়্।

ধাপ-৩১

এখন আমরা আরো List Item যুক্ত করব।

ধাপ-৩২

বামপাশ এবং ডানপাশের প্রাইসিং ট্যাগকে টেনে আংশিকভাবে মাঝখানের প্রাইসিং ট্যাগের নিচে রাখুন।

ধাপ-৩৩

আমরা নিচে শেপগুলি এডিট করার আগের এবং পরের চিত্রগুলি দেখতে পাচ্ছি।

ধাপ-৩৪

এবার আমরা Shadow ইফেক্ট প্রয়োগের মাধ্যেমে ফিচার প্ল্যানগুলিকে একটু লম্বাকৃতি হিসাবে প্রদর্শন করব। এজন্য আমরা ctrl চেপে ধরে মাঝখানের প্রাইস ট্যাগটির উপর ক্লিক করব যেন এটি সিলেক্ট হয়।

ধাপ-৩৫

এবার নতুন লেয়ার তৈরী করব এবং এটিকে কালো রংয়ে পূর্ণ করে দিব। এবার এটিকে সফট করার জন্য Gaussian Blur ইফেক্ট প্রয়োগ করব।

ধাপ-৩৬

এখন এটির Layer Opacity কমিয়ে দেব।

make-money-468x60-2 


 ধাপ-৩৭

তারপর আমরা নতুন আরো একটি লেয়ার তৈরী করব এবং brush tool ব্যবহার করে কালো রংয়ের একটি সফট লাইন টানুন।

ধাপ-৩৮

আমরা এবার Ctrl+T চাপব এবং Warp button এ ক্লিক করব। এবার এটির mode সেট করে দেব Arch.

ধাপ-৩৯

এখন warp lined টিকে Rotate করব বা ঘুরিয়ে নেব এবং এটিকে মাঝখানের Feature Plan এর পিছনে রাখব।

ধাপ-৪০

এবার আমরা এটির Opacity কমিয়ে দেব।

ধাপ-৪১

আমরা এখন মাঝখানের প্রাইস ট্যাগের অপর পাশে আরেকটি Shadow যুক্ত করব।

ধাপ-৪২

এবার Ctrl কী চেপে ধরে বাম এবং ডান পাশের প্রাইস ট্যাগগুলির উপর ক্লিক করব যেন এগুলি সিলেক্ট হয়। তারপর Shadow গুলিকে একটি গ্রুপ লেয়ারের মাঝে নিয়ে রাখব। এবার Group Layer এর উপর Layer Mask যুক্ত করতে Add Layer Mask এ ক্লিক করব।

ধাপ-৪৩

ফিচার প্ল্যানটিতে আরও বৈচিত্র আনতে আমরা এটির কালার পরিবর্তন করব। এখন আমরা টাইটেল বার এবং বাটনের রং পরিবর্তন করে কমলা দিব। টাইটেল বার এবং বাটনের কালারে যেন মিল থাকে এজন্য আমরা Layer Style অপশন থেকে ‍stroke ঠিক করে নেব।

ধাপ-৪৪

আমাদের টাইটেল বারের টেক্সটের কালার হবে কালো এবং এটির Drop Shadow হবে সাদা।

Thursday, November 12, 2015

এবার কম্পিউটার বন্ধ হবে আপনার দেওয়া সময় মত

আমরা অনেক সময় কম্পিউটারকে অনেক বড় কোন কাজ দেই যা করতে কম্পিউটারের অনেক সময় লাগে, এজন্য আমরা কাজটা দিয়ে কম্পিউটার অন রেখে বাইরে থেকে ঘুরে আসি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় আমরা অনেক দেরিতে বাসায় ফিরি এবং ততক্ষণ কম্পিউটার অন থাকে, এতে কম্পিউটার খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু আমরা ইচ্ছা করলে একটা নিদ্রিষ্ট সময় পরে কম্পিউটার নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যাবে এমন কমান্ড দিয়ে রাখতে পারি। এজন্য আমাদের কোন আলাদা সফটওয়্যার এর দরকার পরবে না। আমরা কম্পিউটারের run থেকেই এই কাজটা করে নিতে পারি। তো চলুন দেখাযাক কিভাবে এটা করা যায়।

 প্রথমে Windows Key+R প্রেস করে কম্পিটারের Run কমান্ড ওপেন করুন।



 এবার run এ "shutdown /s /t 20" ("" কেটে দিন)এই কমান্ড ব্যবহার করুন। লক্ষ্য করুন t এর পরে ২০ দেওয়া আছে, তার মানে যদি ওইখানে ২০ রেখে ওকে প্রেস করি তাহলে কম্পিউটার ২০ সেকেন্ডের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে। এখানে আপনাকে অ7440বশই টাইমিংটা সেকেন্ডে করতে হবে। মনে করেন আমি যদি চাই আমার কম্পিউটার ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট পরে বন্ধ হবে তাহলে এই দুই ঘন্টা ৩০ মিনিটকে সেকেন্ড এ কনভার্ট করতে হবে। যেহেতু ৬০ মিনিটে এক ঘন্টা এবং ৬০ সেকেন্ডে এক মিনিট অর্থাৎ ২ ঘন্টা ৩০ মিনিটকে সেকেন্ড করলে হবে ২x60x60+30x60=7440+1800=9240


 schedule computer to shut down
 তাহলে কোডিংটা হবে "shutdown /s /t 9240"


Friday, October 30, 2015

অ্যাডবি আফারইফেক্টে কীভাবে ভিডিও ব্যাকগ্রান্ড চেঞ্জ করবেন ? ভিডিও টিউটোরিয়াল


আজকে আমি আপনাদের জন্য একটি টিউটরিয়াল বানিয়েছি যেটা দেখলে আপনারা বুজতে পারবেন কি ভাবে ভিডিও ক্লিপ এর ব্যাকগ্রান্ড চেঞ্জ করবেন । আমরা অনেকেই কাজ করি আবার নতুনরা ও কাজ শিখতে খুব আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে । আমাদের প্রায় সবারই VFX নিয়ে আগ্রহ অনেক। হলিউড মুভিগুলো যখন দেখি আর অবাক হয়ে যাই কিভাবে এই কাজগুলো করা হয়। বাংলাদেশের মুভিতে কেনইবা এমন ইফেক্ট পাওয়া যায় না? অনেকগুলো কারণের মধ্যে একটি বিশেষ কারণ হলো Visual Effects কোন একটি সফটওয়্যার বা বিষয়ে আটকে নেই। অনেকগুলো সফটওয়্যার মিলে তৈরি হয়ে ভিজুয়্যাল ইফেক্টস এর চমৎকার সব কাজ।

Green Screen >>> আপনারা যদি কোনো ভিডিও রেকর্ড করে, সেই ভিডিওর ব্যাকগ্রান্ড মুছে দিতে চান তাহলে আপনাকে একটি সবুজ কাপড় যোগাড় করতে হবে ।
****আর একটা দিক খেয়াল রাখতে হবে সবুজ কাপড়টিতে যেনো  ছায়া না পড়ে।

১৭০০০ মার্কিন ডলারের ও বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ।

কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮১০ প্রসেসরযুক্ত বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সোলারিন স্মার্টফোনটিতে ওয়াই-ফাই সংযোগসহ আছে ২৩.৮ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা।...

 

© 2017 TECHDVICE. All rights resevered.

Back To Top