বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে (আঙ্গুলের ছাপ) সারাদেশে সিম নিবন্ধনপ্রক্রিয়া বন্ধ করতে আইনী নোটিশ পাঠিছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি হুমায়নু কবির। আগামী দুই দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে (আঙ্গুলের ছাপ) সারাদেশে সিম নিবন্ধনপ্রক্রিয়া বন্ধ করতে আইনী নোটিশ পাঠিছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি হুমায়নু কবির। আগামী দুই দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে ডাকযোগে এ নোটিশটি প্রেরণ করেনতিনি। আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, পুলিশের মহাপরিদর্শক, গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, এয়ারটেল, সিটিসেল, টেলিটক কোম্পানিকে এ নোটিশ প্রেরণ করা হয়।
নোটিশে বলা হয়, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রশন সরকার করলে কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু যেহেতু প্রাইভেট কোম্পানিগুলো এ কাজ করছে, তাই এসব তথ্য সংরক্ষণ নিয়ে শংকা রয়েছে। যদি এসব প্রাইভেট কোম্পানিগুলো থেকে তথ্য চুরি হয়ে দেশি-বিদেশি সন্ত্রাসীদের হাতে যায় তাহলে এর অপব্যবহারের আশংকা করা হয়েছে নোটিশে। পরে ব্যারিস্টার হুমায়ুন কবির পল্লব সাংবাদিকদের জানান, ‘বায়োমেট্রিক ডাটা সরকার নিতে পারে। কিন্তু এখানে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিকে ক্ষমতা দেওয়া বেআইনি। কেননা বিদ্যমান আইন এটাকে অনুমোদন দেয় না।এ ছাড়া কোন আইন আদেশের ভিত্তিতে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে ফিঙ্গার প্রিন্ট নিচ্ছে তা আমরা জানি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে বায়োমেট্রিক ডাটা আমার ব্যক্তির অধিকার ক্ষুণ্ন করছে। আমার ব্যক্তিগত তথ্য পাবলিক ডোমিনে দিলে এটা আমার বিরুদ্ধে অপরাধীরা ব্যবহার করতে পারে। এসব তথ্য লিমিটেড কোম্পানি থেকে চুরি হয়ে যেতে পরে।’
ভুয়া পরিচয়ে অথবা নিবন্ধন ছাড়া সিম কিনে নানা অপরাধে ব্যবহারের অভিযোগ বাড়তে থাকায় সম্প্রতি গ্রাহকদের তথ্য যাচাই ও সিম পুনঃনিবন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরপর মোবাইল গ্রাহকদের সিমের তথ্য যাচাইয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভাণ্ডার ব্যবহারের প্রক্রিয়া শুরু হয়। গত ১৬ ডিসেম্বর সিম নিবন্ধনে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু হওয়ায় আঙুলের ছাপ না দিয়ে এখন আর নতুন সিম কেনা যাচ্ছে না। পাশাপাশি বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে পুরনো সিমের পুনঃনিবন্ধন চলছে, যা এপ্রিলের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনার কথা বলে আসছেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী।
ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির পল্লব বলেন, তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম সরকারি বা কোনো সংবিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে হতে হবে। কিন্তু এখানে প্রাইভেট কোম্পানিকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা 'বেআইনি'। তিনি বলেন, 'বিদ্যমান আইন এটি অনুমমোদন দেয় না। এমনকি কোন আইনের ভিত্তিতে বা কোন আদেশের ভিত্তিতে বায়েমেট্রিক পদ্ধতিতে তথ্য নিচ্ছে তাও আমরা জানি না।' এই আইনজীবী বলেন, 'বায়েমেট্রিক পদ্ধতির এই নিবন্ধন ব্যক্তি অধিকার ক্ষুণ্ন করছে। ব্যক্তিগত তথ্য পাবলিক ডোমেইনে দিলে তা অপরাধীরা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে পারে। লিমিটেড কোম্পানি থেকেও তথ্য চুরি হতে পারে। আমার তথ্যের যদি অপব্যাহার হয়, সেক্ষেত্রে আমার আইনগত প্রতিকার কী হবে সে বিষয়েও স্পষ্ট নির্দেশনা নেই।'
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে (আঙ্গুলের ছাপ) সারাদেশে সিম নিবন্ধনপ্রক্রিয়া বন্ধ করতে আইনী নোটিশ পাঠিছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি হুমায়নু কবির। আগামী দুই দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে ডাকযোগে এ নোটিশটি প্রেরণ করেনতিনি। আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, পুলিশের মহাপরিদর্শক, গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, এয়ারটেল, সিটিসেল, টেলিটক কোম্পানিকে এ নোটিশ প্রেরণ করা হয়।
নোটিশে বলা হয়, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রশন সরকার করলে কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু যেহেতু প্রাইভেট কোম্পানিগুলো এ কাজ করছে, তাই এসব তথ্য সংরক্ষণ নিয়ে শংকা রয়েছে। যদি এসব প্রাইভেট কোম্পানিগুলো থেকে তথ্য চুরি হয়ে দেশি-বিদেশি সন্ত্রাসীদের হাতে যায় তাহলে এর অপব্যবহারের আশংকা করা হয়েছে নোটিশে। পরে ব্যারিস্টার হুমায়ুন কবির পল্লব সাংবাদিকদের জানান, ‘বায়োমেট্রিক ডাটা সরকার নিতে পারে। কিন্তু এখানে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিকে ক্ষমতা দেওয়া বেআইনি। কেননা বিদ্যমান আইন এটাকে অনুমোদন দেয় না।এ ছাড়া কোন আইন আদেশের ভিত্তিতে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে ফিঙ্গার প্রিন্ট নিচ্ছে তা আমরা জানি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে বায়োমেট্রিক ডাটা আমার ব্যক্তির অধিকার ক্ষুণ্ন করছে। আমার ব্যক্তিগত তথ্য পাবলিক ডোমিনে দিলে এটা আমার বিরুদ্ধে অপরাধীরা ব্যবহার করতে পারে। এসব তথ্য লিমিটেড কোম্পানি থেকে চুরি হয়ে যেতে পরে।’
ভুয়া পরিচয়ে অথবা নিবন্ধন ছাড়া সিম কিনে নানা অপরাধে ব্যবহারের অভিযোগ বাড়তে থাকায় সম্প্রতি গ্রাহকদের তথ্য যাচাই ও সিম পুনঃনিবন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরপর মোবাইল গ্রাহকদের সিমের তথ্য যাচাইয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ভাণ্ডার ব্যবহারের প্রক্রিয়া শুরু হয়। গত ১৬ ডিসেম্বর সিম নিবন্ধনে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু হওয়ায় আঙুলের ছাপ না দিয়ে এখন আর নতুন সিম কেনা যাচ্ছে না। পাশাপাশি বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে পুরনো সিমের পুনঃনিবন্ধন চলছে, যা এপ্রিলের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনার কথা বলে আসছেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী।
ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির পল্লব বলেন, তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম সরকারি বা কোনো সংবিধিবদ্ধ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে হতে হবে। কিন্তু এখানে প্রাইভেট কোম্পানিকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা 'বেআইনি'। তিনি বলেন, 'বিদ্যমান আইন এটি অনুমমোদন দেয় না। এমনকি কোন আইনের ভিত্তিতে বা কোন আদেশের ভিত্তিতে বায়েমেট্রিক পদ্ধতিতে তথ্য নিচ্ছে তাও আমরা জানি না।' এই আইনজীবী বলেন, 'বায়েমেট্রিক পদ্ধতির এই নিবন্ধন ব্যক্তি অধিকার ক্ষুণ্ন করছে। ব্যক্তিগত তথ্য পাবলিক ডোমেইনে দিলে তা অপরাধীরা আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে পারে। লিমিটেড কোম্পানি থেকেও তথ্য চুরি হতে পারে। আমার তথ্যের যদি অপব্যাহার হয়, সেক্ষেত্রে আমার আইনগত প্রতিকার কী হবে সে বিষয়েও স্পষ্ট নির্দেশনা নেই।'
0 comments:
Post a Comment